লুইস ও আথানেজের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ৬১ ওভারের মধ্যেই দেড়শ পেরিয়ে যায় ক্যারিবিয়ানরা। তৃতীয় সেশনের প্রথম নয় ওভারে ওয়ানডে মেজাজে রান তোলে তারা। দল ১৭০ রান পেরোনোর পর টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন আথানেজ। বাংলাদেশের বোলারদের রীতিমতো শাসন করেন আথানেজ। প্রতি ওভারেই বাউন্ডারি বা ছক্কা ছিল তার। ১২৪ বলে জুটির পঞ্চাশ এলেও এই জুটি একশ রান তোলে ১৭৬ বলে। ইনিংসের ৭১তম ওভারে দুইশ পার করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দলীয় ২২৬ রানে লুইসের উইকেট হারায় ক্যারিবিয়ানরা। অল্পের জন্য সেঞ্চুরি করা হলো না তার। ২১৮ বলে এক ছক্কা ও নয় চারে ৯৭ রান তোলেন এই ওপেনার। নব্বইয়ের ঘরে ২৬ বল আটকে থেকে আউট হন লুইস। ফলে ভেঙে যায় ২২১ বলে ১৪০ রানের জুটি। লুইস ফেরার পর ফিরে যান আথানেজও। তাইজুলের অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি স্কুপের মতো খেলতে গেলে বল উপরে উঠে যায়। সহজ ক্যাচ উইকেটরক্ষক লিটন। দশটি চার ও একটি ছক্কায় ১৩০ বলে ৯০ রান আসে বাঁহাতি এই ব্যাটারের ব্যাটে। তিন রানের মধ্যে দুই সেট ব্যাটারকে ফিরিয়ে লড়াইয়ে ফেরার সম্ভাবনা জাগায় বাংলাদেশ। এখন ৮৪তম ওভারের খেলা চলছে। জাস্টিন গ্রেভেস ২৬ বলে ১১ ও জশুয়া ডা সিলভা ২১ বলে ১৪ রানে অপরাজিত রয়েছেন।
0 Comments
Your Comment